জুলিও কুরি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ফুলেল বিনম্র শ্রদ্ধা জানান বঙ্গবন্ধুর প্রানশ্রিয় ভাগিনা বীর মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ শেখ ফজলুল হক মণির কনিষ্ঠ যোগ্য সন্তান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক সুশীল ও মেধাবী মেয়র জনাব ব্যরিষ্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
মেয়র মহোদয়ের সাথে ভোর থেকেই অবস্থান করে বিনম্র শ্রদ্ধা জানান উনারই বিশ্বস্থ ভ্যানগার্ড এবং রাজপথের লড়াকু মুজিব আদর্শের সৈনিক মানবতার ফেরিওয়ালা এবং শরিয়তপুরের সূর্য-তরুন ও মেধাবী সন্তান এবং সঙসপ্তক ও সভ্যসাচী ছাত্রনেতা রাজিবুল ইসলাম বাপ্পী। যার কাঁধে দেশরত্ম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দ্বায়িত্ব দিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের পদটি । তাছাড়াও রাজিবুল ইসলাম বাপ্পী যোগ্যতার সাথে ধানমন্ডি থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের দ্বায়িত্বও পালন করছেন *মাদার অফ হিউমিনিটি* ও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে।
সর্বপ্রথম ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ মহান বিশ্ব নেতার প্রতি সম্মান জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল তাঁকে রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।
পরে ১৫ আগস্টে নিহতদের রুহের মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু ভবনের ভেতরে গিয়ে বেশ কিছুক্ষণ অবস্থান করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তাঁর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ হোসেন পুতুল।