যাতায়াতের চরম দুর্ভোগে এলাকার জনসাধারণ।
মিজান ফারহান।
৯নং চর মানিকা ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ডে অংশের ২ কিলোমিটারের রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরেই কাঁচা।২ গ্রামের প্রায় ২ হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা এটি।কাঁচা রাস্তা ব্যবহারে তাদের ভোগান্তি দীর্ঘদিনের।
এই রাস্তাটি দক্ষিণ আইচা ও চর মানিকা আসার মেইন সড়কের সাথে যুক্ত হয়ে পাশ্ববর্তী চর মানিকা ১নং ওয়ার্ডের শেষ সীমানায় মিলেছে।
শুকনো মৌসুমের ৫ মাস গ্রামের মানুষ চলাচল করে এ সময় রাস্তাটি দেখতে অনেকটা ক্ষেতের চওড়া আইলের মতো মনে হয়।
বৃষ্টির মৌসুমে কাদায় ভরে যায় গোটা রাস্তা। মূলত এই সময়টায় গ্রামবাসীর ভোগান্তি বেড়ে যায়।
ঐ গ্রামের, জন সাধারণ বলেন। ‘স্বাধীনতার এত বছর পার হলেও আমাদের এলাকার তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি।আমাদের এলাকা অবহেলিত থেকে গেছে। সরকার দেশে অনেক উন্নয়ন করলেও এ রাস্তাটি পাকাকরণের কোনো পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ।’
‘চরম ভোগান্তির শিকার হয়ে এখানকার লোকজনের যাতায়াত করতে হয়। বিশেষ করে স্কুলের শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বেশি। তাদের জামা-কাপড় ও বই-খাতায় কাদা মেখে যায়।’
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘কাঁচা রাস্তা দিয়ে বছরে ৫ মাস কোনো রকমে চলাচল করি। সামান্য বৃষ্টি হলেই চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বাকি ৭ মাস বর্ষায় পানিতে ডুবে থাকে।
‘প্রতিনিয়তই মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমরা বছরের পর বছর একটি রাস্তার অপেক্ষায় আছি। কিন্তু জনপ্রতিনিধিরা বারবার শুধু প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। আজ অবধি এই রাস্তাটি হয়নি।’
স্থানীয় জনসাধারণ বলেন, এই রাস্তাটি চলাচলের জন্য উপযোগী করার জন্য আমাদের এখন একমাত্র ভরসা।
ভোলা-৪ চর ফ্যাসন ও মন পুরার গণমানুষের নয়নের মনি জনাব, আবদুল্লাহ আল ইসলাম (জ্যাকব) এম.পি মহদয়ের সহযোগীতা কামনা করছি।