উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এমপি জ্যাকব।
নিখাদ বার্তা কক্ষ।।
উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এমপি জ্যাকব
চরফ্যাসন-মনপুরা উপজেলা নিয়ে গঠিত ১১৮, ভোলা-৪ আসন। ২০০৮ সালে নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী নাজিমউদ্দিন আলমকে বিপুল ভোটের ব্যাবধানে পরাজিত করে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন আ’লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তার পিতা সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম অধ্যক্ষ মিয়া মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এর রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার জন্য উন্নয়নের কাজে হাত দেন তিনি। শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছেন এমপি জ্যাকব।
অবহেলিত জনপদকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এমপি জ্যাকব। শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য কাজ করছেন তিনি।
উন্নয়নে বদলে গেছে ভোলা-৪ আসনের দৃশ্যপট। একর পর এক পুরন হতে থাকে সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মিয়া মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এর রেখে যাওয়া অসমাপ্ত কাজ। চরফ্যাসন-মনপুরায় এখন বইছে উন্নয়নের জোয়ার। এগিয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মাট বাংলাদেশ গড়ার দিকে। দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে উন্নয়নের অগ্রগতি। চরফ্যাসন- মনপুরার উন্নয়নের জাদুকর উন্নয়নের রোল মডেল খ্যাত আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি।
ত্যাগী নেতকর্মীদের দৃষ্টিতে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মাট বাংলাদেশে রুপান্তর করার জন্য এমপি জ্যাকবের বিকল্প কোন নেতা নেই। শেখ হাসিনার উন্নয়নের রুপ রেখার বাস্তবায়নে তিনি নিরলসভাবে কাজ করছেন।
চরফ্যাসন মনপুরার উন্নয়নে জ্যাকব বাংলাদেশের এখন পরিচিত মুখ। তার উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি এমন কোন জায়গা নেই। তিনি চরফ্যাসন- মনপুরার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে জ্যাকব এমপি উন্নয়ন করেনি।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি চরফ্যাসনকে জেলায় উন্নতী করার জন্য চরফ্যাসন- মনপুরায় ব্যপক কাজ করেছেন। তিনি চরফ্যাসনে ৩টি নতুন থানা করেছেন। চরফ্যাশসন -মনপুরায় ৮টি নতুন ইউনিয়ন করেছেন। ৩টি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপন করেছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন করেছেন। তিনি চরফ্যাসন-মনপুরায় ৫টি নতুন কলেজ করেছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শত শত একাডেমিক ভবন করেছেন। অসংখ্য স্কুল ও মাদ্র্সা প্রতিষ্ঠা করেছেন। চিকিৎসা সেবায় তিনি অবদান রেখেছেন। তিনি চরফ্যাশন হাসপাতালকে ১শত শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে উন্নতী করেছেন। মনপুরা সদও হাসপাতালকে ৫০ শয্যা হাসপাতালে উন্নতী করেছেন। তিনি চরফ্যাসন-মনপুরায় আধুনিক কোর্ট ভবন নির্মান করেছেন। চরফ্যাসন-মনপুরায় ৪টি সাবরেজিট্রি ভবন নির্মান করেছেন। তিনি চরফ্যাসন- মনপুরার মানুষের প্রাণেরদাবী নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করা সেই দাবীও তিনি পুরন করেছেন। শহর রক্ষা বাধঁ প্রকল্পের কাজ করেছেন। তিনি নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে সাধারন মানুষকে বাঁচানোর জন্য ১ হাজার ১৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প একনেকে পাশ করিয়েছেন। তিনি আধুনিকমানের ৪টি খাদ্যগুদাম ভবন নির্মান করেছেন। আদালতের কার্যক্রম চরফ্যাসন স্থানান্তর করেছেন। তিনি চরফ্যাসনে পানি উন্নয়ন বোর্ড ডিবিশন-২ কার্যালয় স্থানান্তর করেছেন। চরফ্যাসন- মনপুরায় নতুন ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মান করেন। চরফ্যাসন – মনপুরায় অসংখ্য মসজিদ, মক্তব ও কাওমী মাদ্রাসার উন্নয়ন করেছেন। উপমহাদেশের সর্বোচ্চ ও সর্বাধুনিক জ্যাকব টাওয়ার নির্মাণ করেছেন। চরফ্যাসন- মনপুরায় হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে সড়ক ও ব্রীজ কালবার্ট নির্মান করেছেন এমপি জ্যাকব। ৮শত কিলোমিটার পাঁকা সড়ক নির্মাণ ও ৫শত ব্রীজ কালবার্ট নির্মাণ করেছেন তিনি। চরফ্যাসন- মনপুরায় মেধাবী শিক্ষার্থীদের অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম ফাউন্ডেশ এর মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তিপ্রদান করেন। চরফ্যাসন শেখ রাসেল শিশুপর্ক ও বিনোদন কেন্দ্র নির্মানসহ অসংখ্য উন্নয়ন করেন তিনি।
জ্যকব এমপি চরফ্যাসন-মনপুরার উন্নয়নের রুপকার। তার হাত দিয়ে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। জ্যাকব এমপি আ’লীগর ত্যাগী নেতাকর্মীদের কর্মীবান্ধব নেতা। তিনি সাধারন মানুষের ভালোবাসার প্রতিক। তিনি চরফ্যাসন – মনপুরাকে আ’লীগের ঘাটি হিসেবে দুর্গ করে তোলেন।
মনপুরা উপজেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক ও উত্তর সাকুচিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ জাকির হোসেন মিয়া বলেন, বিএনপি- জামায়াত জোট সরকারের আমলে চরফ্যাশন- মনপুরা আসন ছিল অবহেলিত। সন্ত্রাসের অভায়রন্য ছিল এ জনপদ। বাংলাদেশ আ’লীগ মনোনীত প্রার্থী আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব পর পর ৩ বার এমপি নির্বাচিত হয়েছেন এ আসন থেকে। সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে অবহেলিত জনপদকে উন্নয়নের জনপদে পরিনত করেন। সন্ত্রাস দুর করে ভোলা -৪ আসনকে শিক্ষাবান্ধব ও শান্তীর নীড় পরিনত করেন। বর্তমানে চরফ্যাসন- মনপুরায় জ্যাকব এমপির নের্তৃত্বে আ’লীগ সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী। তিনি সাংগঠনিকভাবে ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করে সংগঠনকে ঐক্যবদ্য রেখেছেন। তার হাতে নিরাপদ ভোলা-৪ আসনের আ’লীগের নেতাকর্মী ও সাধারন মানুষ। সুসজ্জিত রাখতে এমপি জ্যাকবের বিকল্প কোন নেতা এ আসনে নেই। তিনি দুর্দিনে আওয়ামীলীগকে সুসংগঠিত রেখেছেন। ত্যাগী নেতাকর্মীদের মূল্যায়ন করেছেন। এলাকার সাধারন জনগনের পাশে সার্বক্ষনিক তিনি ছিলেন। তিনি সাধারন মানুষের খোজ খবর নিতেন এবং এলাকার সকল সমস্যাগুলো তিনি সমাধান করতেন। জ্যাকব এমপির নের্তৃত্বে আজ চরফ্যাসন- মনপুরা উপজেলা আ’লীগ ঐক্যবদ্য।
এ ব্যাপারে হাজিরহাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সিনিয়র সহসভাপতি মোঃ নিজামউদ্দিন হাওলাদার বলেন, উন্নয়নের জাদুকর কর্মীবান্ধব নেতা চরফ্যাসন – মনপুরা আসনের একমাত্র অভিবাবক সাধারন মানুষের ভালোবাসার প্রতিক আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি’র বিকল্প কোন নেতা এখনও এ আসনে নেই। তিনি আ’লীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করেছেন। শেখ হাসিনার নের্তৃত্বে দেশকে এগিয়ে নিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি আ’লীগ নেতাকর্মীদের বিপদ-আপদে সবসময় পাশে ছিলেন। জ্যাকব এমপির মতো একজন জনপ্রতিনিধি পাওয়া ভাগ্যের বিষয়। চরফ্যাসন মনপুরায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চরফ্যাসন মনপুরার মানুষ বিপুল ভোটে তাকে নির্বাচিত করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন।