চর মানিকায় বসত বাড়ি নিয়ে বিরোধ আহত দুই পক্ষ্যে তিন জন।

অপরাধ চর ফ্যাশন

চর মানিকায় বসত বাড়ি নিয়ে বিরোধ আহত দুই পক্ষ্যে তিন জন।

মিজান ফারহান।

চর ফ্যাসন দঃআইচা চর মানিকা ইউনিয়ন ২ নং ওয়ার্ডে বাড়ির জায়গা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। মোঃ মোস্তফা করাতী’র ছেলে মোঃ খোরশেদ আলম(৩২) ও মোঃ মুজাহার (৬৩) প্রতিবেশী আত্মীয় তারা দুই পরিবার দীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ তাদের বর্তমান জায়গা ভোগ দখল করে আসছে।
ভোলার লালমোহন পৌর সভা ৩নং ওয়ার্ড মোঃ নুরনবী (৪৪)পিতা মোতাহার মৃত.
দেড় একর জমি পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে অনুমোদন/ বন্দবস্ত আনে ২০০৩ সালে।
নুরনবী মতৃ বাবা মোতাহার।

তার মধ্যে ৪৮ শতাংশ জমি বর্তমান সীমান কাগজের প্রেক্ষাপটে দাগ নং পরে মোঃ মুজাহার এবং মোস্তফা করাতীর বসত বাড়ির ভিতরে, নুরনবী জমি দাবি করলে। মুজাহার, নুরনবী কে বলে মোস্তফা করাতির বাড়ির ভিতরে জমি এ নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয় দুই প্রতিবেশী মুজাহার ও মোস্তফা’র মধ্যে ,০৫-০৪-২০২২ইং তারিখ বসতি বাড়িতে খোরশেদ আলম নতুন থাকার জন্য ঘর নির্মানের কাজ শুরু করলে মুজাহার দঃআইচা থানা একটি লিখিত অভিযোগ করেন, মোস্তফা করাতি ও তারা ছেলে খোরশেদ আলম এর নামে দঃআইচা থানা পুলিশ এসে কাজ বন্ধ করে দেয় এবং সুষ্ঠ ফয়সালা করে দিবেন বলে আশ্বাস দেন। এদিকে
০৫-২০২২ইং তারিখ বিকালে খোরশেদ আলম কে কুপিয়ে জখম করে সাথে আমাকে কে পিটিয়ে আহত করে, মুজাহার ও তার মেয়ে
আমার বাড়িতে এসে অভিযোগ করেন মোস্তফা করাতি এবং আমাকে নুরনবী ও মুজাহার একত্রিত হয়ে দীর্ঘ বছর যাবত বসত বাড়ি থেকে অবৈধ ভাবে উচ্ছেদ করতে চায়,
আমার ছেলে অবস্থা খুবই আশংকাজনক তাকে চর ফ্যাসন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।

এ বিষয়ে মুজাহার এর কাছে জানতে চাইলে তার মেয়ে বলেন বাবা অসুস্থ আমি বলি সে বলেন আমি আমার বাবা বাজারে যাচ্ছি তাদের বাড়ির সামনে দিয়ে তখন খোরশেদ অক্ত ভাষায় গালা গাল করে বাবা কে এ নিয়ে তাদের সাথে তর্ক বির্তক হলে এক পর্যায় খোরশেদ উত্তেজিত হয়ে ঘর থেকে দা’ নিয়ে আমার বাবা কে হাতে একটা কুপ দেয়, বাবা’র আমার চিৎকার শুনে ছুটে আসে ঘটনা স্থানে মা তাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে মাথা ফাটিয়ে দেয় খোরশেদ এর মা, আমার বাবা – মা দুই জন এখন হাসপাতালে ভর্তি আছে আমরা তো জমি দাবি করি না জমি দাবি করে নুরনবী।

আমাদের সাথে কেন তারা এই বিবাদ সৃষ্টি করেছে তা জানিনা।
খোরশেদ আলম কে কুপানোর বিষয়ে জানতে চাইলে,
মুজাহার এর মেয়ে বলেন আমার বাবা কে কুপনোর পরে, খোরশেদের মা খোরশেদ এর হাত থেকে আমার বাবা কে কুপানোর দা” নিয়ে খোরশেদ কে কুপায়,
এ বিষয় টি দঃআইচা থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ শাখাওয়াত হোসেন অবগত হলে সে কর্তব্যরত অফিসাদের পাঠান তদন্ত করে নিয়ন্ত্রণে আনতে,
আহতদের চিকিৎসার জন্য পরামর্শ দেন,
জনাব, শাখাওয়াত হোসেন বলেন তারা সুস্থ হলে বিষয়টি আমি গুরুত্ব সহ দেখবো।
দু’পক্ষের লোকদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *