শহিদুল ইসলাম যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন হওয়ায় জনমনে বিরুপ মন্তব্য

আন্তর্জাতিক

১৯৮০-৮১ সেশনের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জসীম উদ্দীন হলের আবাসিক ছাত্র শহিদুল ইসলাম জাতীয়তা বাদী ছাত্রদলের নেতা, তৎকালিন জসীম উদ্দীন হল ছাত্র সংসদের সমাজসেবা সম্পাদক আমান উল্ল্যাহ আমানের সহযোগী এই শহিদুল।
সাবেক ফেীজি রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সনের ৩০ মে নিহত হওয়ার পর হলে ছাত্রদলের মিছিলে শহিদুল ইসলাম স্লোগানে অংশ গ্রহন করে বলেছিলেন “ এক জিয়া লোকান্তরে লক্ষ জিয়া ঘরে ঘরে“।

হাওয়া ভবনের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মূখপাত্র শহিদুল ইসলাম ইউরোপ ডেক্স এর পরিচালক থাকা অবস্থায় কয়েকশ ছাত্রদলের নেতা ও কর্মীকে ইউরোপ ভিসার জন্য ডিও লেটার দিয়ে মানব পাচার করে ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। আমান এবং ইলিয়াস আলীর এই মানব পাচার জন্য হাওয়া ভবন এর প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমান এবং শহিদুল নিয়মিত মাদক সেবক হিসাবে পরিচিত ছিলেন। হাকিম চত্বর ছিল মাদক সেবনের আখড়া। পরবর্তীতে চাটুকারী তেলবাজ এবং বসন্তের কোকিল হয়ে এসে ইটীলি এবং দক্ষিন কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এর মত সুবিধা আদায় করে নেন। একজন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতা কি করে আমেরিকার মত ক্ষমতাধর রাষ্ট্রের রাষ্ট দূত মনোয়ন পায় সেটা রাষ্ট্রের দূর্বলতা। শহিদুল ইসলাম এর তৎকালিন মোবাইল ফোন আলাপ এবং তার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নথি ঘটালে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে।

তারেক রহমানের সাথে শহিদুল ইসলামের যোগাযোগ সকল ফোন আলাপ বের করা গোয়েন্দা সস্থার দায়িত্ব। শহিদুল যদি যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ পায় সে পুরান হাওয়া ভবনের কাজটুকু চালু করবেন। এবং তারেক রহমান এর আমেরিকান কানেকশান মজবুত করবেন। তার নিয়োগ বাতিল করে হিউম্যান ট্রাফিকিং মামলায় তাকে আইনের আওতায় আনা জরুরী। শহিদুল এর কাকরাইল কর্নফুলি গার্ডেন মার্কেট সংলগ্ন ইর্ষ্টান টাওয়ারের কোটি টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট, পূর্বাচলে প্লট, দূদক তদন্ত করিলে সব অবৈধ সম্পতি বেড়িয়ে আসবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *