মিজানুর রহমান স্টাফ রিপোর্টার।।
১৭ আগস্ট ২০২১, ১০:৪৬ পিএম | অনলাইন সংস্করণ

ঢাকার ধামরাইয়ে বউ-জামাই খেলার ছলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে অপর
এক কিশোরের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ধামরাই থানায় একটি মামলা হয়েছে।
এদিকে ধর্ষককে গ্রেফতার করতে না পেরে পুলিশ তার পিতাকে আটক করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের আড়ালিয়া এলাকায়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে আড়ালিয়া নদীরপাড় এলাকায় একটি পাটক্ষেতের ভেতর স্থানীয় মানিক মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে নিয়ে বউ-জামাই খেলতে যায়। জঙ্গলের ফুল দিয়ে তারা বাসর সাজায়। একপর্যায়ে কিশোর রাসেল বাসর শয্যা করার নামে তাকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। এতে ওই কিশোরী যন্ত্রণায় চিৎকার করে।
অবস্থার বেগতিক বুঝতে পেরে ধর্ষক দ্রুত পালিয়ে যায় ঘটনাস্থল থেকে। এরপর ওই কিশোরীর চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক ধামরাই থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হলে এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে যান। এ সময় ধর্ষক রাসেলকে ধরতে না পেরে তার বৃদ্ধ পিতা মানিক মিয়াকে আটক করে থানায় নিয়ে যান তিনি।
এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ধর্ষক ছেলে থানায় হাজির হলে ধর্ষকের পিতাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হবে না। মামলা কেবল ধর্ষক ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধেই হবে।
পাওয়া গেছে অপর এক কিশোরের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ধামরাই থানায় একটি মামলা হয়েছে।
এদিকে ধর্ষককে গ্রেফতার করতে না পেরে পুলিশ তার পিতাকে আটক করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে জানা গেছে।
মঙ্গলবার সকালে এ ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কুল্লা ইউনিয়নের আড়ালিয়া এলাকায়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে আড়ালিয়া নদীরপাড় এলাকায় একটি পাটক্ষেতের ভেতর স্থানীয় মানিক মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক কিশোরীকে নিয়ে বউ-জামাই খেলতে যায়। জঙ্গলের ফুল দিয়ে তারা বাসর সাজায়। একপর্যায়ে কিশোর রাসেল বাসর শয্যা করার নামে তাকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। এতে ওই কিশোরী যন্ত্রণায় চিৎকার করে।
অবস্থার বেগতিক বুঝতে পেরে ধর্ষক দ্রুত পালিয়ে যায় ঘটনাস্থল থেকে। এরপর ওই কিশোরীর চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন।
এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক ধামরাই থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হলে এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে যান। এ সময় ধর্ষক রাসেলকে ধরতে না পেরে তার বৃদ্ধ পিতা মানিক মিয়াকে আটক করে থানায় নিয়ে যান তিনি।
এসআই মো. আশরাফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ধর্ষক ছেলে থানায় হাজির হলে ধর্ষকের পিতাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হবে না। মামলা কেবল ধর্ষক ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধেই হবে।