দেশের উন্নয়নে যেমনি প্রয়োজন অভ্যন্তরীন স্থিতিশীলতা, তেমনি প্রয়োজন প্রতিবেশী দেশের সাথে সুসম্পর্ক, আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কোন দেশই প্রতিবেশি দেশের সাথে খারাপ সম্পর্ক রেখে এগুতে পারে না।
প্রতিবেশি দেশের সাথে ভালো বোঝাপড়া থাকলে অনেক অমীমাংসিত ইস্যু সহজেই সমাধান সম্ভব, যার প্রমাণ বাংলাদেশ ও ভারত।
দীর্ঘদিনের সীমান্ত সমস্যা শান্তিপূর্ণ ভাবে ছিটমহল বিনিময় সমাধান দুদেশের পারস্পরিক আস্থাকে আরো বাড়িয়ে তুলেছে।
বাংলাদেশের সমুদ্র জয়ের মামলায় ভারত আপীল না করে বন্ধুসুলভ যে আচরণ করেছে তা সম্পর্কের সূত্রকে করেছে আরও সুদৃঢ়।
দুদেশের মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাসের যে সেতুবন্ধন তৈরি হয়েছে তার মাধ্যমে তিস্তা সমস্যা ও অন্যান্য নদীর পানি বন্টনের আলোচনায় ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।
আমাদের এগিয়ে যাওয়ার মূলমন্ত্র হচ্ছে সামাজিক সখ্য এবং ঐক্য, একতা ধরে রেখেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে।
ষড়যন্ত্রকারীদের অপচেষ্টা এখনো চলছে, তাদের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া হয়েছে বলে আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই,তাই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
এদেশে যারা হত্যা- ষড়যন্ত্রের রাজনীতির সূচনা ও লালন করেছিলো এবং সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষকে বড় করে তুলেছিলো তারাই হিন্দু ধর্মাবলম্বী সদস্যদের জীবন ও সম্পদের ওপর বারবার আঘাত এনেছে।
উন্নয়ন,মানবিকতার আর সম্প্রীতির শত্রু সাম্প্রদায়িক অপশক্তির বিষবৃক্ষকে উপড়ে ফেলতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করারও আহ্বান জানাই।
– বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
#ObaidulQuader #ALBD #Bangladesh ??