নিখাদ ডেস্ক: আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন আর নেই। তার মৃত্যুতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এক শোকবার্তায় জানিয়েছেন, “সাদামাটা জীবনধারণের এক অন্যন্য উদাহরণ সাহারা খাতুন আজীবন সাধারণ মানুষের সাথে থেকে তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে কাজ করে গেছেন। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থেকে আইনি সহায়তাসহ সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করেছেন। তিনি আমৃত্যু সততা ও ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ ও জাতি একজন দক্ষ নারী নেত্রী এবং সৎ জননেতাকে হারালো।”
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় তিনি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের একটি হাসপাতালে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
এদিকে, ঢাকা-১৮ আসনের সাংসদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী এডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি’র মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রেসিডিয়াম মেম্বার এড. জাহাঙ্গীর কবির নানক।
আজ এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
শোকবার্তায় জাহাঙ্গীর কবির নানক জানান, “সাদামাটা জীবনধারণের এক অন্যন্য উদাহরণ সাহারা খাতুন আজীবন সাধারণ মানুষের সাথে থেকে তাদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে কাজ করে গেছেন। আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের পাশে থেকে আইনি সহায়তাসহ সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা প্রদান করেছেন। তিনি আমৃত্যু সততা ও ন্যায়-নিষ্ঠার সাথে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশ ও জাতি একজন দক্ষ নারী নেত্রী এবং সৎ জননেতাকে হারালো।”
উল্লেখ্য, সাহারা খাতুন কিডনি ও শ্বাসতন্ত্রের জটিলতায় ভুগছিলেন। গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
১৯৪৩ সালের ১ লা মার্চ ঢাকার কুর্মিটোলায় জন্মগ্রহণ করা সাহারা খাতুন ব্যক্তিগত জীবনে অবিবাহিত ছিলেন।