বিশেষ প্রতিবেদক ঃ জাতির জনক জুলিও কুরি বঙ্গবন্ধু্ শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতার রক্তিম সূর্য ছিনিয়ে আনা একমাত্র সংগঠন এবং বিশ্বের একমাত্র গণতন্ত্র চর্চাকারী রাজনৈতিক দল *বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে*র মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপ-কমিটিতে এবার যারা স্থান পেয়েছেন তাঁরা সকলেইপরি তূনমূল থেকে উঠে আসা দেশ জাতি ও দলের দূর্দিনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বুকে ধারণ ও লালন করে রাজপথের লড়াকু সৈনিকের মতো আন্দোলন সংগ্রাম করে এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে ও জেলা জুলুম নির্যাতন সহ্য করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করতে পিছপা না হয়েও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা’র বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হয়ে এবং বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের তালিকায় উঠানোর প্রায়সে কাজ করে যাচ্ছে সেই সকল ত্যাগী নেতারা পদায়িত হয়েছেন। এবার যারা স্থান পেয়েছেন তাঁরা প্রত্যেকে ” আগুনে পুড়ে পুড়ে অঙ্গার হয়েছেন” বলে মনে করেন সুধীজনেরা।
আজ শুক্রবার ২৫ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নির্দেশে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ উপ-কমিটির অনুমোদন দেন এবং তালিকা প্রকাশ করেন।
স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় পাকহানাদার ও রাজাকার আলবদর বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে আহত হয়েছেন বাংলা মায়ের যে সন্তানটি, সেই যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রশিদুল আলমকে চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাসকে সদস্য সচিব করে ৫৫ সদস্যের এ উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিটির সদস্যরা হলেন—বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন (অব.) এবিএম তাজুল ইসলাম এমপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন আহমেদ এমপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল এমপি, ইকবালুর রহিম এমপি, অ্যারোমাো দত্ত এমপি (শহীদ পরিবারের সন্তান), শহীদ ইসহাক খান এমপি, অপরাজিত হক এমপি, শাহিন রেজা নূর ((শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান), ডা. নুজহাত চৌধুরী শম্পা (শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান), শাওন মাহমুদ (শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান), শমী কায়সার (শহীদ বুদ্ধিজীবীর সন্তান), বাসন্তি চাকমা এমপি, খন্দকার মমতা হেনা লালভী এমপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা কে এম ফরহাদ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আলতাফ হোসেন মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব পাঠান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আশরাফুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা এ ইউ এস এম সাইফুল্লাহ, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীর প্রতীক, বীর মুক্তিযোদ্ধা সালাহ উদ্দিন আহমেদ সালু, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দীন এবং শফি আহমেদ।
সন্মানীত বাকী সদস্যরা হলেন, শ্রী নির্মল গোস্বামী, খ ম হাসান কবির আরিফ, সুশান্ত কুমার বাইন, মনিরুজ্জামান মনির, আ হ ম তারেক উদ্দিন, শাহেদ চৌধুরী, উত্তম চক্রবর্তী, নাজমুল হক সৈকত, প্রনব সাহা অপু, প্রকৌশলী নাজমুর অনিক, এস এম মোস্তফা কামাল খান, নজীব আহমেদ,শেখ মো. হাসান মেহেদী, মো. সোহেল রানা, জয়ন্ত সরকার, আ ন ম হারুন অর রশিদ, শাহজাহান ইসলাম কচি, ডা. এম এ আওয়াল, কাজী তারেক কায়কোবাদ, সেলিম, রুহুল মুরসালিন, রিপন শিকদার, রিয়াজ বাবু, এ এস এম আশরাফ উদ্দিন লিমন, কাওছার উজ্জামান মামুন, আবুল কালাম আজাদ ইলিয়াস, সৈয়দ আব্দুস সামাদ সুমন, মাসুদুল আলম ডাবলু, আবু সাঈদ মো খালেদ খোকন, মেহেদী হাসান এবং মো. আলমগীর হাসান।