চলে গেলেন লিভিং ঈগল সাইফুল আজম –

শোক সারাদেশ

ডেস্ক রিপোর্ট।

চলে গেলেন ‘লিভিং ঈগল’ সাইফুল আজম

 

মিজানুর রহমান– বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন চেয়ারম্যান গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবঃ) সাইফুল আজম আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (১৪ জুন) দুপুর ১টায় ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের আইসিইউ-তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

পৃথিবীর ২২ জন “লিভিং ঈগলের” মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। নিজ জীবদ্দশায় তিনি চারটি দেশের (জর্ডান, ইরাক, পাকিস্তান, বাংলাদেশ) পাইলট হয়ে আকাশে রাজত্ব করেছেন, ভূপতিত করেছেন সর্বোচ্চ সংখ্যক ইজরায়েলি ফাইটার! ভারত এবং ইজরায়েলে পাইলটদের চোখে তিনি ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক!

১৯৪১ সালে পাবনা জেলার খগড়বাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এই সাইফুল আজম। উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পাশ করে ১৯৫৬ সালে উচ্চতর শিক্ষার্থে পশ্চিম পাকিস্তান যান। ১৯৬০ সালে জিডি পাইলট ব্রাঞ্চের একজন পাইলট হন তিনি।

পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় ১৯৬৭ সালের ৬ জুন তাকে ইরাকি বিমান বাহিনীতে বদলি করা হয়। ১৯৬৭ সালের ইরাক যুদ্ধে অংশ নেন তিনি। যুদ্ধে একটি ইসরাইলি বিমান ভূপাতিত করেন এবং আরেকটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে সক্ষম হন।

১৯৭১ সালের পূর্বে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগ দেন।

তার মৃত্যুতে বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান গভীর  শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তিনি এক শোকবার্তায় বেবিচকের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ হতে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবঃ) সাইফুল আজম ১৯৮২ হতে ১৯৮৪ এবং ১৯৮৭ হতে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত বেবিচকের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

মিজানুর রহমান– বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন চেয়ারম্যান গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবঃ) সাইফুল আজম আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (১৪ জুন) দুপুর ১টায় ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের আইসিইউ-তে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

পৃথিবীর ২২ জন “লিভিং ঈগলের” মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। নিজ জীবদ্দশায় তিনি চারটি দেশের (জর্ডান, ইরাক, পাকিস্তান, বাংলাদেশ) পাইলট হয়ে আকাশে রাজত্ব করেছেন, ভূপতিত করেছেন সর্বোচ্চ সংখ্যক ইজরায়েলি ফাইটার! ভারত এবং ইজরায়েলে পাইলটদের চোখে তিনি ছিলেন এক মূর্তিমান আতঙ্ক!

১৯৪১ সালে পাবনা জেলার খগড়বাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন এই সাইফুল আজম। উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পাশ করে ১৯৫৬ সালে উচ্চতর শিক্ষার্থে পশ্চিম পাকিস্তান যান। ১৯৬০ সালে জিডি পাইলট ব্রাঞ্চের একজন পাইলট হন তিনি।

পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় ১৯৬৭ সালের ৬ জুন তাকে ইরাকি বিমান বাহিনীতে বদলি করা হয়। ১৯৬৭ সালের ইরাক যুদ্ধে অংশ নেন তিনি। যুদ্ধে একটি ইসরাইলি বিমান ভূপাতিত করেন এবং আরেকটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে সক্ষম হন।

১৯৭১ সালের পূর্বে তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে যোগ দেন।

তার মৃত্যুতে বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান গভীর  শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তিনি এক শোকবার্তায় বেবিচকের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ হতে মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অবঃ) সাইফুল আজম ১৯৮২ হতে ১৯৮৪ এবং ১৯৮৭ হতে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত বেবিচকের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *